খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব শেখ হারুনুর রশীদ বলেছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা আওয়ামী লীগ সভাপতি দেশরত্ম জননেত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ব ইতিহাসে রেকর্ড গড়েছেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। নির্বাচনে বিজয়ের রেকর্ড গড়ে পঞ্চম মেয়াদে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত¦ নিয়েছেন দেশরত্ন শেখ হাসিনা। গত ৭ জানুয়ারী ব্যালটের মাধ্যমে এদেশের জনগণ তাদের সু-চিন্তিত রায় দিয়েছেন। শেখ হাসিনার প্রতি দেশের জনগণের আস্থা ও দেশের অভুথপূর্ব উন্নয়ন এখন বিএনপির গাত্রদাহের কারন। প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ম জননেত্রী শেখ হাসিনা এ দেশের মানুষের শান্তিতে বসবাস করার নিশ্চয়তা নিশ্চিত করতে অঙ্গিকারবদ্ধ। তাই দেশের মানুষের শান্তি শৃংখলা বিনিষ্টকারীদের কোন ভাবেই ছাড় দেওয়া হবে না।
ADDVERTISE HERE 728 x 90 1
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক এ্যাড. সুজিত অধিকারী বলেন, একটি কুচক্রি মহল এ দেশের স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তিকে মদত দিয়ে দেশের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নষ্ট করার পায়তারা করছে। বর্তমান সরকার প্রধান দেশের সফল প্রধানমন্ত্রী সফল রাষ্ট্রানায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রাকে তারা নষ্ট করতে চায়। দেশের উন্নয়নে বাধাগ্রস্থ ও শান্তি প্রিয় মানুষের জান মালের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করার চেষ্টা করলে তাদের দাত ভাঙ্গা জবাব দেওয়া হবে। তাই জামায়াত-বিএনপির ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে দলের সকল নেতাদের সজাগ থাকার আহ্বান জানান তিনি।কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে গতকাল মঙ্গলবার বিকাল ৪টায় দলীয় কার্যালয়ে খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে শান্তি সমাবেশে অনুষ্ঠিত হয়। জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান জামাল অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন। এসময়ে উপস্থিত ছিলেন।এ্যাড. রবীন্দ্রনাথ মন্ডল, অধ্যক্ষ দেলোয়ারা বেগম, অধ্যক্ষ এ্যাড. অধ্যাঃ নিমাই চন্দ্র রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক সরদার আবু সালেহ, দপ্তর সম্পাদক এমএ রিয়াজ কচি, আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. নব কুমার চক্রবর্তী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক শেখ মো. রকিকুল ইসলাম লাবু, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক হালিমা ইসলাম, শ্রম সম্পাদক মোজাফফর মোল্যা, সাংস্কৃতিক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মোখলেসুর রহমান বাবলু, সদস্য বুলু রায় গাঙ্গুলী, মোসাম্মৎ সামসুন্নাহার, পাপিয়া সরোয়ার শিউলি, শাহিনা আক্তার লিপি, মোঃ আজগর বিশ্বাস তারা, মোঃ জামিল খান, জেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মানিকুজ্জামান অশোক, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শেখ মোঃ আবু হানিফ, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিঃ মাহফুজুর রহমান সোহাগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এম আজিজুর রহমান রাসেল, যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক মনোয়ারা খাতুন শিউলি, তাতী লীগের সদস্য সচিব ইঞ্জি. বরকত হোসেন, মৎস্য জীবী লীগের সাধারণ সম্পাদক আহম্মেদ ফিরোজ ইব্রাহীম তন্ময়, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইমরান হোসেন, সরদার জাকির হোসেন, মো. ওহিদুল ইসলাম, , শিউলি বিশ্বাস, আশালতা ঢালী, সঞ্চিতা রায়, সোনিয়া বেগম, সাবিনা ইয়াসমিন, জেসমিন, শেখ আ. রব, জুলহাস, আল মোমিন লিটন, তরিকুল ইসলাম সুমন, এফ এম মফিজুর রহমান, হাবিবুল্লা বাহার হাবিব, বিধান চন্দ্র রায়, আব্দুল গফুর মোল্যা, রেজাউল ইসলাম রেজা, কবির আহম্মেদ মনা, বিবেক আনন্দ রায়, রাফেল হোসেন বাবু, বিকাশ হালদার, প্রণব কান্তি, আশিষ কুমার রায়, জাকিয়ার রহমান ওমান, আবু সাঈদ রনি, আল আমিন এহসান ইমু, আরাফাত হেসেন মিয়া, তানবীর রহমান আকাশ, অভিজিত রায় অভি, মারুফুজ্জামান ড্যানি, অরিন্দম গোলদার, সোহেল মোড়ল, সাগর শেখ, কাজী নাজিব, মো. সরোয়ার হোসেন গহন, সুরজিত মন্ডল, কামরুল হাসান বাপ্পি, রফিকুল ইসলাম রুবেল, উজ্জল হাওলাদার, নাভিদ গজনবী, মো. আমিরুল ইসলাম বাবু, আমিনুল ইসলাম শাওন, আরিফুল ইসলাম কাজল, মো. কবির হোসেন, চিশতি নাজমুল বাশার, হুমায়ুন কবির, নাজমুল হুদা অঞ্জন, আবিদ হাসান ফাহিম, সাইফুল ইসলাম সাইফ, রায়হান জামান অয়ন, ওয়াজ করোনী বাবু, জাহিদুল কবির, রনি খান, হুসাইন আহমেদ, রাহাত বিশ্বাস, নীলমনি বিশ্বাসসহ দলীয় বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।